মিথ্যে_অপরাধী_যখন_মাফিয়া (#পর্বঃ_০৫) #লেখকঃ_শাহরিয়ার_রহমান

 #মিথ্যে_অপরাধী_যখন_মাফিয়া


(#পর্বঃ_০৫)


#লেখকঃ_শাহরিয়ার_রহমান✍️

মিথ্যে_অপরাধী_যখন_মাফিয়া    (#পর্বঃ_০৫)    #লেখকঃ_শাহরিয়ার_রহমান


🙏🙏অনুমতি ছাড়া কেউ গল্প কপি করবেন না 🙏🙏

___________________________________________________________________________


আর পরিস্থিতি ফিরছি, তবে তোহাকে না, 


তাই এক্সাইটেড প্রক্রিয়া, আমাকে অফিসের গাড়ি বাসার দিয়ে 


নাম দিয়ে দিলো আমি ব্যাগ দিয়ে উপরে উঠলাম কাছে আসতেই


 একজন ছেলের ছেলের ছেলের একটা কারণ আছে


 আমার নেই ভাবলাম কেউ সন্দেহ করে তাই কিছু চিন্তা করে 


আমার মানিব্যাগে যে চাবি ছিল সেই চাবি দিয়ে খুললাম কেন 


সার্প্রেজেন্ট স্থপতির জন্য 


কিছু কথা তোহার রুম থেকে আসলো কথাগুলো শুনতে লাগলাম কথাগুলো এমন ছিল


তোহাঃ জান আজকে পায়েল কে ইচ্ছা কর,


~ হুমম জান, অনেক ভালো হুহু, শালির কততে


তোহাঃ হুম জান, আমাকে আদর করব


পায়েলঃ প্লিজ আমাকে ছেড়ে দিন, আমার মৃত্যু ছাড়া আর কোন উপায় নেই, 


তোহাঃ চুপ৷ আপনি কোন কথা বলবি না,আগে আমাকে জানাবে আদর করতে


পায়েলঃ ভাবি আমি তুমি এত খারাপ, আমি


তখনই শুনতে পেলাম থাপ্পড় এর শব্দ, সাথে পায়েল কান্না করতে লাগলো,


আমি আর কিছু উল্টা না, বেগ কন্ঠ রুমে, দেখতে গিয়েছিলাম, 


আমাকে বউ তোহা আর ছেলেটা চমকে গেল, আমি গিয়ে ছেলে ছেলে লাথি মারলাম, 


আর লাথি দিয়ে পায়েলের গায়ে আমার গায়ের কোর্ট দিলাম, 


এরপর ছেলেটাকে মারতে লাগলাম, কিন্তু হঠাৎ করে পিছন থেকে কে যেন মাথায় আঘাত করল,


আমি মাথায় হাত দিয়ে পিছন ফিরে দেখি তোহা ফুলদানি দিয়ে মাথায় আঘাত করছে,,


আমি আমার সাথে মাথাভেল পরে, আর তখন আমার সাথে পাল্টে যায়


 আমার কাছে আসতে চাইল তোহা ধরে ফেলল আর ছেলে বললো,


তোহাঃ সাদ ওকে মেরে ফেল 


তখনই ছেলেটা মিডিয়া মারতে বললে আমার কথা ছিল 


তাই আমি আর কিছু করতে পারি না, আর অজ্ঞান হয়ে 


আর আমার যখন দেখতে খুললাম তখন আমি ফ্লোরে শুয়ে আছি আর ভালো 


নিজেরা নিজেরাই হল এটা করে৷ আমি আলাদা তাকা একটা পুলিশকে ঘিরে, 


আমিঃ ভাই আমি এখানে


পুলিশঃ তর জ্ঞান ফিরল তাহলে


আমিঃ ভাই আমি যায় কেন


তখন পুলিশ বলে ডাক দিল আর কিছু লোক আসলো


আর আমাকে


দর্শকঃ এত খারাপ তা জানাচ্ছিল না, নিজের বোন কে পর্যন্ত খুন করলি


আমি এই কথা খুলে মুখ দিয়ে কোন কথা বের করছি না আমার কথা বলে মাথা চক্কর দিয়ে উঠল,


আর তখনই ঘোষণা


একজন একজন র‍্যাবেরে দেখা করতে পারলি, যেখানে তর কাজ করা অন্যমনস্ক করা, আর সেই দ্যাছি আমি 


আমিঃ বিস্বাস কর আমি আমাকে সব কথা বলে 


স্যারঃ চুপ আর একটাও কথা বলবি না,তর ব্যাপারে তর নিজের স্ত্রী সাক্ষী দিয়েছে, তর বাবা মা  আর সব রিপোর্ট তর বিরুদ্ধে তবুও বলছিস তর কোন দোষ নেই, 


আমিঃ স্যার প্লিজ স্যার,বিস্বাস করুন


স্যারঃ তকে আগামীকাল থেকে রিমান্ডে নেওয়া হবে, ৭ দিনের জন্য 


আমিঃ স্যার প্লিজ 


এই বলে কান্না করে দিলাম আর তখন স্যার চলে গেল, আমি বসে বসে কান্না করতে লাগলাম, 


তারপর দিন আমাকে রিমান্ডে নেওয়া হলো, আর আমাকে এমন টর্চার 


করা হলো অনেক বার মনে হয়েছিল এর চেয়ে মৃত্যু ভালো টর্চার এর সময় 


আমাকে অনেকবার জিজ্ঞেস করা হয়েছিল আমি যেন শিকার করি,


কিন্তু আমি শাস্তি পেয়েও আমি বলিনি, কারণ মরে যাব তবুও এটা কখনো বলব না,


আমার ভাবতেও অবাক লাগে নিজের ভালোবাসার মানুষ আমার সাথে এরকম করল,,


আমি তো তোহাকে নিজের জীবনের চাইতে বেশি ভালোবেসে ছিলাম 


কিন্তু তোহা কেন করলো এমনটা, আমি তোহাকে কি দেইনি,সব


 দিয়েছিলাম স্বাধীন ভাবে চলতে দিয়েছিলাম কোন দিন কোন বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করিনি,


তবুও বুঝল না ভালোবাসার মানুষটা তোহা যদি চলেও যেত তাহলেও কোন 


সমস্যা ছিল না,নিজেকে সামলিয়ে নিতাম কিন্তু আমাকে যে অপরাধী 


বানিয়েছে তা পৃথিবীর সবচেয়ে নিকৃষ্ট ব্যাক্তি হলাম আমি, আমি জানি সবকিছু


 টাকা দিয়ে মিথ্যা মামলায় আমাকে জেলে পাঠিয়েছে, আর আমি এখন 


যাই কিছু বলি না কেন কেউ বিস্বাস করবে না,সেই থেকে শুরু হলো আমার জেলের জীবন 


জেলে থাকতে শুনেছি বাবা মা গ্রামে চলে গেছে, আর বাসা সম্পত্তি সবকিছু সাদ আর তোহা দখল করেছে, 


আমি সেই থেকে প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য নিজেকে জেলে তৈরি করেছি, 


আর জেলে তৈরি করেছি বলে আজকে আমি এখানে


🥰বর্তমান 🥰


আমি গল্প বলা শেষ করে সবার দিকে তাকিয়ে দেখি সবাই কান্না করছে,,,আর সবাই এসে আমাকে জরিয়ে ধরল, 


আমিও তাদের জরিয়ে ধরলাম, আর তখন সবাই কান্না করতে করতে বলল,, 


সবাইঃ ভাই আমরা আপনার সাথে আছি,,,আমাদের দেহে প্রাণ থাকতে আপনার কিছু হতে দিব না,,


আমিঃ তাদের ধরে কান্না করতে লাগলাম 


আর এভাবে কিছুক্ষণ চলার পর শুনতে পেলাম ফজরের আজান দিচ্ছে,,, 


আর আমি সবাইকে বললাম, 


আমিঃ সবাই আজকে রেডি থেকো আজকে আমরা এই শহর দখল করব,,,


সবাইঃ জ্বি ভাই আজকে সাদের চামচাকে এই শহর থেকে চির তরে মুছে দিব


আমিঃ তোমরা এখন ঘুমিয়ে নাও আর অপারেশন রাতে হবে,,,


সাকিবঃ জ্বি ভাই,,, 


এরপর সবাই ঘুমিয়ে পরল, আমি ল্যাপটপে কাজ করতে লাগলাম, 


কাজ করতে করতে হঠাৎ দেখি তোহা পিক, তাও আবার সাদের সাথে, 


আমি সাদ এর প্রোফাইল থেকে নাম্বার টা সংগ্রহ করলাম, 

আর নাম্বার সেভ করে, 


তোহার আউডি হ্যাক করলাম আর তোহা কার সাথে কথা বলে সেগুলো দেখতে লাগলাম,, 


তখন একপাশে তাকিয়ে দেখি একটা গিটার রাখা,আমি ল্যাপটপ রেখে গিটার টা হাতে নিলাম, 


আর তখনই পুরনো সেই দিনগুলোর কথা মনে পরল, যখন আমি তোহার সাথে প্রেম করতাম,, 


তাই আমি গিটার টা নিয়ে একটা sad song গাইতে শুরু করলাম, 


Mai jitna tumhe dakhu  mann ye  naa bhare Mai jitna tumhe sochun mann ye na bhare in ankhon mein jhalakta hai mera pyaar tera pyaar .................................. 


আমি গান গাইতে লাগলাম, কারণ এই গান টি আমার খুব প্রিয়,( আর বাস্তবে আমি এই গানের গিটারে সূর তুলতে পারি,) 


গানটি মনে সুখে গাইতে লাগলাম, গান গাওয়া শেষ হলে আমি পিছনে তাকিয়ে দেখি সবাই দাড়িয়ে শুনছে,,


আর সবাই বলতে লাগল 


সাকিবঃ ভাই আপনার গলা এত সুন্দর,,, ভাই আর একটা গান গাইবেন,, 


সিয়ামঃ ভাই, প্লিজ ভাই,,,


রনিঃ হ্যা ভাই আরেকটা,,,


আমিঃ আমার মাথায় একটা প্লেন আছে, 


রনিঃ কি ভাই ,, 


আমিঃ তাহলে শোন,, 


এরপর সবাইকে আমার প্লেনটা বললাম,, সবাই প্লেন শুনে বেশ খুশি হলো,


তখনই আমার ফোনে একটা কল আসল,আমি ফোন বের করে দেখি জিয়ার কল, 


আমি ফোন টা রিসিভ করলাম, আর তখন বলল,


জিয়াঃ শোন আজকে আমার জন্মদিন তাই আজকে সন্ধায় আমার বাসায় আসবা,


আমিঃ তাই নাকি আচ্ছা ঠিক আছে, 


জিয়াঃ আর শোন আসার সময় গিটার নিয়ে আসবা,


আমিঃ মানে,,,


আর তখনই কল কেটে দিল, আমি  রনিকে বললাম,, 


আমিঃ কিরে এই মেয়ে এই কথা বলল কেন


রনিঃ আসলে ভাই জিয়া মেডাম আমাকে ফোন দিয়েছিল আর তখনই আপনি গান গাইতে লাগলেন, তাই পরে আর কল কাটিনি,,,


আমিঃ ওহ আচ্ছা,, তা তর নাম্বার কই পেল৷ 


রনিঃ আসলে একদিন দেখা হয়েছিল আর তখন নিয়েছে,


আমিঃ ওহ আচ্ছা,,, 


সাকিবঃ ভাই আপনি তো জন্মদিনে যাবেন, আর আমাদের প্লেন এর কি হবে,


আমিঃ তরা রেডি থাকবি৷ সমস্যা কি,, 


সিয়ামঃ ঠিক আছে ভাই,, তার আগে এখন আরেকটা গান গাওয়া লাগবে,


আমিঃ আরে কি বলিস,সকাল হয়ে গেছে, খাবার খেতে হবে না,


সবাইঃ আরেকটা গান গাওয়া লাগবে ভাই,


আমিঃ আচ্ছা ঠিক আছে,,, 


এরপর আরেকটা Arijit singh এর sad song গাইলাম,, আর গান গাওয়া শেষ হতেই আমাকে সবাই জরিয়ে ধরল, 


আমিও জরিয়ে ধরলাম, আর তখন বলল৷ 


সবাইঃ ভাই আপনার মতো লোক হয়না,আপনি সবার সাথে বন্ধুর মতো কথা বলেন, সত্যি আপনি মহান 


আমিঃ আরে এভাবে বলিস না,এসব বাদ দিয়ে সকালের নাস্তা খেতে হবে তো,


সিয়ামঃ ভাই আমি গিয়ে খাবার নিয়ে আসি,,


আমিঃ আচ্ছা যা, আর সাবধানে যাবি,,


এরপর সিয়াম খাবার আনতে চলে গেল আমি সবার সাথে কথা বলতে লাগলাম, 


অনেকক্ষণ পর সিয়াম খাবার নিয়ে আসলো আর আমি সবার সাথে মাটিতে বসে খাবার খেলাম 


খাবার খেয়ে আমি সাকিব কে বললাম,, 


আমিঃ সাকিব চল মার্কেটে যাই,,


সাকিবঃ কেন ভাই, 


আমিঃ আরে উপহার কিনতে, আর দরকার আছে,, আরেকটা,


সাকিবঃ জ্বি ভাই,,, 


আমি এরপর সাকিব কে নিয়ে বাইক নিয়ে বের হলাম, আর বাকিদের বললাম,


 এখানে থাকার জন্য,, আর কেউ চাইলে বাসায় যেতে পারে, আর সন্ধায় এখানে থাকবা,


এরপর আমি পিছনে বসে আছি,আর সাকিব বাইক চালাচ্ছে, আর তখনি আমার ফোনে 


একটা মেসেজ আসলো, আর আমি ফোন বের করে দেখি জিয়ার মেসেজ, 


মেসেজে লিখেছিল,

তুমি সাথে রনি, সাকিব সিয়াম তোমার বন্ধুদের নিয়ে আসবা,


এরপর আমি মেসেজ টা পড়ে একা একা হাসতে লাগলাম, আর একটু পর মার্কেটে চলে আসলাম, 


মার্কেটে এসে একটা শাড়ির দোকানে আসলাম  এসে একটা কালো রঙের 


শাড়ি কিনলাম, সাথে ব্লাউজ আর কালো লিপস্টিক কিনলাম, 


আর এগুলো কিনে বের হয়ে বাইকের কাছে আসলাম, আর তখন সাকিব বলল,


সাকিবঃ ভাই আপনার পছন্দ আছে বলতে হবে 


আমিঃ হুমম যা,


সাকিবঃ কই যাবেন ,, 


আমিঃ রাফির বাসার সামনে নিয়ে চল


সাকিবঃ কিহ ভাই রাফি হলো সাদের ডান হাত


আমিঃ জানি তো,,


সাকিবঃ আচ্ছা ঠিক আছে ভাই,, 


এরপর রাফির বাসার সামনে এসে বাসাটা দেখলাম, আর সাকিব কে বললাম, 


আমিঃ সাকিব এখানে সর্বোচ্চ কতজন লোক হবে


সাকিবঃ ভাই ৬০ থেকে ৭০ জন


আমিঃ আচ্ছা ঠিক আছে,,, 


এরপর আমি বাসার কয়েকটা পিক তুলে নিলাম, তারপর জঙ্গলে চলে আসলাম,,  


আসতে আসতে অনেক দেরিই হয়ে গেল৷ এসে আরো কিছু কাজ করলাম, 


এভাবে কাজ করতে করতে দিনটা কেটে গেল আর সন্ধায় সাকিব রনি সিয়াম ওদের রেডি হতে বললাম,, 


আমিঃ রনি এদিকে আয়,,,


রবি আমার কাছে আসল,,,আমি রাফির পিক দেখালাম, আর দেখে বলল, 


রনিঃ হ্যা ভাই এটা সেই কুত্তাবাচ্চা যে আমার মাকে আর বোনকে ধর্ষণ করছে, 


আমিঃ চিন্তা করিস না,আজ তার শেষ দিন


রনিঃ ভাই চলুন 


 আমি জিন্স পেন্ট লোফার আর লেদার জ্যাকেট এরপর আমি বেরিয়ে পরলাম,


আমি বের হয়ে বাইক এ আসলাম৷ আর তখন সাকিব বলল 

সাকিবঃ ভাই বাইকে যাবেন


আমিঃ হুম,,, আর সবাই শোন আমি কল দিলে চলে আসবা,,এই জায়গায়,  আসার সময় জিনিস নিয়ে আসবা,


সবাইঃ জ্বি ভাই,,, 


আমিঃ এই তরা জিনিস নিয়েছিস,


সাকিবঃ না ভাই,,


রনি,সিয়ামঃ না ভাই,


আমিঃ যা নিয়ে আয়,,,আর তোমাদের যে জিনিসগুলো নিতে বললাম এগুলো নিয়ে যাবা আমি ফোন দিলে,


সবাইঃ জ্বি ভাই,,, 


এরপর আমরা চলে আসলাম, আমি বাইক চালাচ্ছি নিরবে আর তখন রনি বলল,


রনিঃ ভাই জিয়া মেডাম কিন্তু অনেক সুন্দরী, আপনার সাথে ভালো মানাবে


আমিঃ আরে দূর, আর তরা জানিস,সবকিছু তবুও


সাকিবঃ তবে এটা সত্যি আপনাকে জিয়া মেডাম ভালোবাসে, 


আমিঃ আরে বাদ দে এসব,,,


কিছুক্ষণ পর জিয়ার বাসার সামনে চলে এলাম আসতে একটু লেট হয়ে গেল, 


আমি বাইক রেখে ভিতরে গেলাম সিয়াম এর হাতে গিটার আর আমার হাতে উপহার,,, 


এসব নিয়ে ভিতরে গেলাম গিয়ে আর গিয়ে দেখি বাসা ভর্তি লোক আর জিয়া 


তার বাবা মার সাথে কেক নিয়ে দাড়িয়ে আছে, হয়ত আমাদের জন্য অপেক্ষায় ছিল 


আমি গিয়ে জিয়ার হাতে উপহার দিলাম, আর জিয়া হাসি মুখে উপহার নিল,,আর একটু পর কেক কাটলো, 


কেক কেটে জিয়া সবার উদ্দেশ্যো বলল,,


জিয়াঃ তুমি এখন গান শুনবে, আমার প্রিয় মানুষ, শাহরিয়ার, 


আমি রনিকে, 


আমিঃ এই বেটা প্রিয় মানুষে 


রনিঃ ভাই আগে গান শুনুন, পরে এই নিয়ে কথা বলা যাবে


জিয়া আমার কাছে আসতে


জিয়াঃ প্লিজ তোমার প্রিয় গানটা গেও,


আমিঃ হুম চেষ্টা করব, 


আমি গিটার হাতে নিলাম আর গান গাতে লাম, আমার গান গাওয়ার সময় লোক চুপ করে ছিল, 


একটাও কথা বলি কেউ, আমি গান শেষ গান 


শেষ করতেই মানুষ হাত তালি দিল, আর জিয়া আমার কাছে আস 


জিয়াঃ সত্যি তুমি খুব সুন্দর গেয়েছ, আমি তোমার গানের প্রেমে পরে গেছি, 


আমিঃ জিয়াতে আমরা।


জিয়াঃ আর কি বলো এখন খাবার খাওয়া,


এই বলে আমাকে টেনে নিয়ে টেবিলে বসাল আর সিয়াম সাকিব রনিকেও আসতে বলতে৷ 


 #to_be_continue 


 মিথ্যে_অপরাধী_যখন_মাফিয়া (#পর্বঃ_০৬) #লেখকঃ_শাহরিয়ার_রহমান


প্রিয় পাঠক পাঠিকা গল্প পাঠিকা আপনাকে লাইক কমেন্টে আমাকে গল্প দেয়, এত কথা বলে আর বিদেশী যখন গল্প পড়ে তখন খুব খারাপ কথা, শুধু আমার না, প্রতিটি লেখক/এর জন্য এই কথা, 

ধন্যবাদ

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post