অর্শ বা পাইলস রোগের লক্ষণ এবং প্রতিকার – অর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায়

 🔻 পাইলস বা অর্শ রোগ : 


অর্শ বা পাইলস রোগের লক্ষণ এবং প্রতিকার – অর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায়




পায় পথ বাখানার মহানগরীর যখন তখন ফুলে রক্ত ​​পড়ে কোন পায়খানার কাছে যদি বলা হয় তাকে গোটারের মত মনে হয়। 


চিকিৎসামোবিজ্ঞানের শব্দের নাম হেরেড ছাড়াই অশ্ব রোগের চিকিৎসা সম্ভব।

অর্শ  বা  পাইলস  রোগের  প্রভাব

🔻 পাইলসের কারণসমূহ : 

পাইলস বা অর্শ রোগের অনেক প্রভাব এর মধ্যে প্রধানত চারটি প্রভাব থাকে। 

এসকল করা শুরু করা। 



অর্শ  বা  পাইলস  রোগ  কি



১) পায়খানার সাথে রক্ত ​​নেওয়া :

     পায়েলের সাথে উজ্জ্বল লালবর্ণের অর্থ তাজা রক্ত ​​হতে পারে। পায়খানার পেপার ব্যবহার করে সেখানে রক্তের ফোঁটা পরে যেতে পারে। 

পাইলস হলে পায়ু পথের মধ্যে এনালকুশন থেকে রক্তক্ষরণ হয়। রক্তপাত জমাট বাঁধার সুযোগ পায় না। 

এ কারণে তাজা লাল রংয়ের রক্তদেখা যায়। 


২) পায়ের পথ পায়ের মুখের অংশগুলিকে আসা : 

     পাইলস হলে সাধারণত মলয়ের পরে এনাল কুশনগুলো নরম গোটারের মতো বের হয়। কিছু সময় পর নিজে নিজে পরামর্শ করা যায়। অনেক ক্ষেত্রে সুবিধা আংগুল দিয়েও গোটা গুলো ভিতরে চাপানো যায়না


৩) পায়খানা রোগী ব্যথা :

     পাইলস রোগের সাধারণ ব্যথা হয়। তবে পথের পথ গোটা যদি এমন পায়ু গঠন করে যেটি আকৃতি দিয়ে ঠেলে লেখা ঢোকানো যায়। এবং থেতে রক্তাবর্ত বন্ধ হওয়া যায়। সে ক্ষেত্রে অনেক কষ্ট হতে পারে। এই ব্যথা সাধারণ এক থেকে দুই দিন স্থায়ী হয়। ব্যথা বেশি হলে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।


৪) পায়ে মলখানা মহিলা চুলকানি কখনো পায়ে পায়ে বা তার মুখের আশেপাশে চুলকানি হতে পারে আবার পায়ু পথ দিয়ে মিউকাস বা শ্লেষমা জাতীয় 2018 জাতীয় পদার্থ বের হতে পারে অনেক সময় মলত্যাগ করার পরে বারবার মনে হতে পারে যে পেট পরিষ্কার হয়নি আবার।


পাইলস রোগের কারণ



🔺পাাইলস কেন হয়

    কিছু জিনিস পাইলসের ঝুঁকি বাড়ায়।

> শক্ত বা কষা পায়খানা

> মলয়ের সময় জোরে চাপ

> অনেক সময় নিয়ে মল করা

> শারীরিক পরিশ্রম করা 

> খুব পছন্দ 


◾ কষ্ট নাশক বোঝা যাবে না।

▪️ ট্রামাডল: এই ঔষুধের একটি পার্শপ্রতিক্রিয়া হচ্ছে, তাই এটি কোনটি যাবে না। প্যারাসিটামল ও ট্রামাডল একত্রে আছে এমন ব্যথানাশক ওষুধ এঁকে দেখতে হবে। 


▪️ আই ব্রুপ্রোফেন : এটি রক্তক্ষরণের ঝুঁকি বাড়ায় তাই আপনার পায়ুপথে ব্যথার সাথে রক্তের রোগীর পরামর্শ পাওয়া যাবে।


🔻পাাইলসেঃ 


১/ হেমোরয়েডেকটোমিঃ এই পরিস্থিতির মাধ্যমে পিলসের গোটা গুলি অপসারণ করা হয়।


২/ স্টেপলড হেমোরয়েডোপেক্সিঃ এই সার্জারির মাধ্যমে পিলসের গোটাগুলো পায়ু পায়ের সাথে বাধ্যতামূলক চাপিয়ে দেওয়া হয়।


৩/ হেমোরিয়েডাল আর্টারি লাইগেশনঃ

পাকিস্তান পাইলসের গোটাগুলো রক্ত ​​সরবরাহ ব্যবস্থার মাধ্যমে বন্ধ করে দেয় যাতে গোটাগুলো শুকিয়ে যায়।


# তবে সামনের পরে আপনি আবার সামনে এগিয়ে আছেন।

অর্শ বা পাইলস রোগের লক্ষণ এবং প্রতিকার – অর্শ রোগ থেকে মুক্তির উপায়


যারা বিনা প্রতিক্রিয়ায় কোনো ভিন্ন ভিন্ন ভিন্ন ভিন্ন ভিন্নতা এবং কম খরচে চিকিৎসা নিতে চান। তারা বিশ্বস্ততার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন।


কল করুন: ✆ 01755-708070

 


# আইকন অর্গানিক

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post