মিথ্যে_অপরাধী_যখন_মাফিয়া (#পর্বঃ_০৪) #লেখকঃ_শাহরিয়ার_রহমান

 #মিথ্যে_অপরাধী_যখন_মাফিয়া


(#পর্বঃ_০৪)


#লেখকঃ_শাহরিয়ার_রহমান✍️

মিথ্যে_অপরাধী_যখন_মাফিয়া    (#পর্বঃ_০৪)    #লেখকঃ_শাহরিয়ার_রহমান


🙏🙏অনুমতি ছাড়া কেউ গল্প কপি করবেন না 🙏🙏

_____________________________________________________________________


এই বলে আমি আর রানি হেসে, আর তখন মৌ রাগী সংঘটিত৷ 


মৌঃ ভাইয়া ভালো হচ্ছে না,


আমিঃ ঠিক আছে


মৌঃ হুম ভাল,,, 


মৌ আমাদের খাবার দিল, আমরা খাবার নিলাম, 


খাবার খাবার মুকে ভরপুর, 


আমিঃ কি রে তর অবস্থা,


মৌঃ জ্বি ভাইয়া ভালো,


নিঃস্বার্থে বাসার মেয়ে লিংকের সাথে রকিস রাখিস আমরা 


আমিঃ গুড, হ্যা আমরা এখন,


মৌঃ নতুন বাই কিনলা,আর আমাকে বারক তুললে না,আচ্ছা যাও না,,


আমিঃ সরি সরি, এই কানে ধরছি, আয়া এখন, 


তারপর মৌকে জোর করে বাইকে ওঠালাম আর রনিকে দাড়াতে, 


আমি মৌকে নিয়ে বাইক চালাতে লাগলাম, দেখতে দেখতে সেই পুলিশ,


আমাকে বাইক চালাতে ওয়েবর ওপাশ থেকে ডাক দিল, আমিও 


তার কাছে যেতে, বাইক ব্রেক নিজের, আর ওনি বলতে৷  


জিয়াঃ প্রকৃতপক্ষে কোন পাশ না, 


আমিঃ আপনার গাড়ি কি হচ্ছে,


জিয়াঃ নষ্ট হয়ে গেছে, 


আমিঃ ওহ আচ্ছা, উঠুন তাহলে৷ 


জিয়া মৌ এর উত্তর বসল,জিয়া অনেক সাস্থবান তাই বসতে অনেক কষ্ট, 


এখনও কিছু না, বাইক চালানো আর আমি, 


আমিঃ কোন দিকে বাসা আপনার,


জিয়াঃ এই যে দেনার নম্বর, যান 


আমিঃ ওহ আচ্ছা, 


জিয়াঃ এটা কি আপনার বোন


আমিঃ আমার বোন রাত ঘুরতে হুম শুরু, 


জিয়াঃ এই ওদিক দিয়ে যান,


আমিঃ হুমম 


তারপর কথা বলতে বলতে জিয়ার বাসারের আসলাম, 


এসে জিয়া পরল, আর তখন আমাকে বলে,


জিয়াঃ আমরা কি বন্ধু হতে পারি


আমিঃ আমার সাথে বন্ধু, 


জিয়াঃ কেন তাদের সাথে বন্ধুত্ব করা যায় না 


আমিঃ না তা না, তাবে ভয় করে কখন যে উল্টো পাল্টা কিছু করে ভিতরে ডুকিয়ে দেয়


জিয়াঃ আরে কি বলেন, পাগলগুলি,


আমিঃ কেন আমার কথা, 


জিয়াঃ আরে শুধু বন্ধু,,, 


আমিঃ ঠিক আছে,,, 


জিয়াঃ তোমার ফোন যোগদান,


আমিঃ কেন


জিয়াঃ আরে না, এত প্রশ্ন কেন,


আমি আমার ফোন নিয়ে কি পারব,


আর কয়েকটা পর আমার হাতে ফোন দিয়েছিল,


জিয়াঃ রাত কল দিব, এখন বাই,,


আমিঃ হুম ঠিক আছে,, 


জিয়ার বাসারকে থেকে আসালাম, রাজনৈতিক সময় জিয়া পাকিস্তানি ছিল,


আমি লুকিং গ্লাসে দেখলাম, তারপরে আমাকে বললেন,


মৌঃ ভাইয়া ভাবি কিন্তু সেই সুন্দরী। 


আমিঃ ভাবি মনে কি বলিস,


মৌঃ কেন ভাইয়া বুঝ না, এটাকে আমার ভাবি বানাবো 


আমিঃ বেশি পেকে গেছিস,


মৌঃ সত্যি কথা বলতে পেকে তাই না,


আমিঃ হুমম চুপ থাক 


আমি মৌকে নিয়ে আসলাম এসে দাড়িয়েছে, 


তারপর মৌকে নামিয়ে দিয়ে বিদায় দিয়ে আসলাম, দীর্ঘ সময় রানি বলে,,


রনিঃ ভাই গোডাউনের বিষয়টা টিভিতে, সব জায়গায় দেখাচ্ছেন,, 


আমিঃ আমি জানি,


রনিঃ ভাই সাদ মনে হয় মত প্রকাশ করেছে তাই লাইভে এসে আমার মনে হবে,৷ 


আমিঃ কি বলিস এর মধ্যে লাইভে,,


রনিঃ হুমম ভাই,


আমিঃ আচ্ছা কোন সমস্যা নেই, আমি তোমাকে চাই সো জ্বলবে,


একমাত্র কথা বলতে বলতে জঙ্গলেই আসলাম, তারা বাইক জায়গা মত জায়গায় 


ভিতরে ঢুকে যেতে আমার জন্য অপেক্ষা করছে,


আমি যেতেই গেলাম, আমি বললাম, 


আমিঃ ভুলছ, আর কেউ যাও না,


সাকিবঃ না ভাই কেউ দিয়েছি,


সিয়ামঃ ভাই কোন লিডার পোর্ট করে না পাঠাচ্ছে কি না, আর আপনি খুব ভালো ভাই 


আমিঃ আর থামো, পাম দিতে হবে না,


সাকিব ভাই বলেন 


আমি একটা চেয়ারে বসলাম, আর আল্লাহ যে বসল,


আমি বলতে শুরু করতে, 


🥰অতীত 🥰


 আজ থেকে ৯ বছর ধরে কথা, আমি রাত প্রায় কোন কাজ করে ফিরছি,


আর আমাকে এস এস সি ফ্রেন্ড তাই মোমুটি, আর তখন তোহার, কল 


ও তোহাহা আমার ভালবাসা,তার সাথে ক্লাস 9 থেকে ভালবাসা, তারপর আমি কলটা রিসিভ সব, 


তোহাঃ এই আমাকে বাবা এই পদে গঠন করছে


আমিঃ কিন্তু আমি তো এই সিদ্ধান্তে আছি,


তোহাঃ তুমি যে জন্মেছ, এই বাবার পছন্দ না, 


আমিঃ ওহ আচ্ছা, সমস্যা নেই, 


আরো কথা বলা শেষ করে কথাটা 


আমার মনের মানুষ আমাদের জীবন আমিও পরবর্তীতে উদাহরণে হলাম,। 


আর তোহাও প্রশ্ন আর আমি গণজাগরণে লোক নিচ্ছি। 


আমি লম্বা আর শারীরিক ফিট,তা বাবাকে না শান্তি, আমি অনুরোধ করব 


আর কিন্তু দিন পর পরিক্ষা কথা, পরিক্ষা কাওকে বলিনি এমনকি তোহাকেও না,


ভালো বন্ধু দিনকাল বন্ধু বান্ধব তোহা বেশ ভালোই কাটতে লাগলো,


সকাল সকাল ছুটির দিন, তখনই আমার ফোন মেসেজ আসলো,


আমি মেসেজপেন করে আমার চাকরি হয়েছে, আর আমাকে জয়েন করতে ও পরামর্শ, 


আমি আর খুঁজে বের করে সেই ঠিকানা খুঁজে না ফেরার পর সহ মেসেজয় বেছে বেছে, 


আর যেতে যেতে আমার মতো আছে, দীর্ঘ কথা কালকে ট্রেনিং এবং ৩ মাস হবে।


আমার কাছে নেওয়ার জন্য আমি তারাতারি করে আরো উপরে আসলাম 


এসে মাকে জরিয়ে ধরলাম, আর মাকে সবকিছু খুলে বললাম মা সব শুনে খুব খুশি হলো আমি 


মাকে বলেছিলাম বাবাকে না জানাতে কোন কিছু একটা বলে মেনেজ করে নিতে, 


আমি তোহাকে কিছু বললাম না,আমি তাকে সারপ্রাইজ দিব, তাই,সেদিনের মতো 


সবকিছু ভালো ভাবে কেটে গেল পরদিন আমি ট্রেনিং এ চলে গেলাম,


ট্রেনিং এ গিয়ে প্রতিদিন তোহার সাথে কথা বলতাম, তবে তোহাকে কিছু বুঝতে দিলাম না,


এভাবে ৩ মাস কেটে গেল তিন মাস পর বাসায় ফিরলাম বাসায় ফিরে আমার শরীরে 


সেনাবাহিনীর পোশাক দেখে বাবা খুব খুশি হলো মাও খুশি হলো,আর আমার ছোট বোনও পায়েল সেও খুশি হলো


এরপর বাসায় ফিরে আবার কলেজে যেতে লাগলাম মাঝে মাঝে তোহার সাথে দেখা করতাম৷ 


এভাবে ২ বছর কেটে গেল আর আমারও প্রমোশন হয় আর আমি একসময় র‍্যাব এ আবেদন করি,


আর র‍্যাবে চাকরি হয়, আর তোহার বাসা থেকে তাকে আমি চাপ দিতে পারি, 


আমি মা বাবাকে হারের প্রস্তাব দিতে বাধ্য আর আমার ক্ষেত্রে তারাও সহযোগিতার জন্য রাজি হয়


বরাবর আমাদের বিয়েটা হয়ে যায়, আমাদের দুষ্টুমিষ্টি অনেক ভালোই বোঝা যায়, 


তবে আমি কিছু বলতাম,


কারণ ভালোবেসে বিয়ে করেছি, আরগিরি দেখতাম ফোনে চ্যাটিং করত, আর ফোনেও কথা বলত,


আমি যখন ব্যবসা কর তখন বলত বন্ধুর কথা, আমিও মনেই বিস্বাস তাম, 


তারিখ থেকে একটি বড় আকারের চাপ আসলো, 


আর আমিও দেখতে উত্তর এ যেতে পারলাম মা বাবা বেশ কিছু দিন থাকবে, 


আমিও বাবা মাকে বলে যাওয়ার জন্য, কারণ তাদের এখন আরাম করার জন্য, 


আমার সময় শেষ হতে প্রায় বেশ মাসআলা দেখা যায়, 


আর পরিস্থিতি ফিরছি, তবে তোহাকে না, 


#to_be_continue 

মিথ্যে_অপরাধী_যখন_মাফিয়া (#পর্বঃ_০৫) #লেখকঃ_শাহরিয়ার_রহমান

পরবর্তী পর্বের জন্য অপেক্ষায়  


🙏🙏🙏🙏ভূলত্রুটি ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন 🙏🙏🙏🙏


ধন্যবাদ

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post