বেরিবেরি রোগ কি?এর লক্ষণ এবং কারণ সমূহ জেনে নিন

 বেরিবেরি রোগ হলো একটি সংক্রমণজনিত ব্যাকটেরিয়াল রোগ যা জনসাধারণের উপসর্গে আক্রান্ত হয়। এই রোগটি অধিকাংশই ভুক্ত করে শিশুদের বা ত্রৈমাসিক বয়সের কিশোর-কিশোরীদের।


বেরিবেরি রোগের লক্ষণগুলো মূলত ত্রৈমাসিক বয়সের শিশুদের মধ্যে দেখা যায়। এই রোগের প্রধান লক্ষণ হলো:

বেরিবেরি রোগ কি?এর লক্ষণ এবং কারণ সমূহ জেনে নিন


১. জ্বর: বেরিবেরি রোগে সাধারণত প্রথমে বিগত ৪৮-৭২ ঘন্টা ধরে চলে যায় আবার বেড়ে যায়। জ্বর আকারে মাত্রা ভিত্তিক হতে পারে বা অনিয়মিত হতে পারে।


২. শরীরের গালে লালচে এবং সাথেই তাপ উঠা: বেরিবেরি রোগে অধিকাংশই গালে একপাশে বা উভয় পাশে হালকা লালচের চিহ্ন দেখা যায়। এছাড়াও শরীরের তাপ উঠে যায় এবং তাপমাত্রা ১০০.৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট (৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) এর ওপর উঠতে পারে।


৩. সর্দি, কাশি এ


এইছে বেরিবেরি রোগের অন্যান্য লক্ষণগুলো। শিশুটি সাধারণত সর্দি, কাশি, নাক থেকে পানি পড়া, পেটে ব্যথা, প্রচন্ড মাথা ব্যথা, স্বাভাবিক অতিস্তব্ধতা, মেজে পড়ার ব্যথা, পরিবারে যেকোনো সদস্যের বেরিবেরি সন্দেহ থাকলে এই রোগের আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।


বেরিবেরি রোগের প্রধান কারণ হলো বেঙ্গকালে বেরিবেরি ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রমিত হওয়া। এই ব্যাকটেরিয়া সাধারণত শুষ্ক বা থুতু জমানো বৃষ্টিপাতের মাধ্যমে সঞ্চালিত হয়। যখন কোনো আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে নজরদারি হওয়া বা সংক্রমিত পদার্থ স্পর্শ করা হয়, তখন এই রোগ সংক্রমিত হতে পারে। সাধারণত স্কুল, শিশুশিবির, সামাজিক সার্কেল, পানির উপকরণ বা খাবার সার্ভিসিং প্রতিষ্ঠানগুলোতে বেরিবেরি ছড়ায় এবং এক শিশু থে


দুটি উপকরণ সাধারণত শাকসবজি থেকে এবং জলপাই দ্বারা খেলা পানি থেকে সংক্রমিত হতে পারে। বেরিবেরি ব্যাকটেরিয়া সাধারণত লম্বা সময়ের জন্য বা মাটির মধ্যেও বেঁচে থাকতে পারে। এছাড়াও সংক্রমিত ব্যক্তির পানিতে কম রুচি বা উদ্বেগ থাকলে অনেক সহজেই বেরিবেরি ছড়াতে পারে।


এছারাও, বেরিবেরি রোগ ছড়িয়ে পড়তে পারে একজন আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করার মাধ্যমে, উপসর্গ হিসেবে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত একজন শিশু থাকলে অন্য শিশুদের সংক্রমনের আশঙ্কা থাকে, এবং শিশুর প্রতিষ্ঠানে ভাল পরিষ্কার অবস্থার না থাকা বা শুচি প্রদানের অভাব হলে এই রোগ ছড়াতে পারে।


সাধারণত বেরিবেরি রোগের কারণ হিসেবে বেঙ্গকালে বেরিবেরি ব্যাকটেরিয়া উল্লেখযোগ্য হলেও, অবশ্যই এই রোগে


বেরিবেরি রোগের প্রধান কারণ হলো বেঙ্গকালে বেরিবেরি ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংক্রমিত হওয়া। এই ব্যাকটেরিয়া সাধারণত শুষ্ক বা থুতু জমানো বৃষ্টিপাতের মাধ্যমে সঞ্চালিত হয়। যখন কোনো আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে নজরদারি হওয়া বা সংক্রমিত পদার্থ স্পর্শ করা হয়, তখন এই রোগ সংক্রমিত হতে পারে। সাধারণত স্কুল, শিশুশিবির, সামাজিক সার্কেল, পানির উপকরণ বা খাবার সার্ভিসিং প্রতিষ্ঠানগুলোতে বেরিবেরি ছড়ায় এবং এক শিশু থেকে অন্য শিশুকে সংক্রমণ হতে পারে।


এছারাও, বেরিবেরি রোগ ছড়িয়ে পড়তে পারে একজন আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করার মাধ্যমে, উপসর্গ হিসেবে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত একজন শিশু থাকলে অন্য শিশুদের সংক্রমনের আশঙ্কা থাকে, এবং শিশুর প্রতিষ্ঠানে ভাল পর


বেরিবেরি রোগের লক্ষণগুলো মূলত ত্রৈমাসিক বয়সের শিশুদের মধ্যে দেখা যায়। এই রোগের প্রধান লক্ষণ হলো:


1. জ্বর: বেরিবেরি রোগে সাধারণত প্রথমে বিগত ৪৮-৭২ ঘন্টা ধরে চলে যায় আবার বেড়ে যায়। জ্বরের মাত্রা ভিত্তিক হতে পারে বা অনিয়মিত হতে পারে।


2. শরীরের গালে লালচে এবং সাথেই তাপ উঠা: বেরিবেরি রোগে অধিকাংশই গালে একপাশে বা উভয় পাশে হালকা লালচের চিহ্ন দেখা যায়। এছাড়াও শরীরের তাপ উঠে যায় এবং তাপমাত্রা ১০০.৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট (৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস) এর ওপর উঠতে পারে।


3. সর্দি, কাশি এবং কণ্ঠে দুর্গন্ধ: শিশুটির নাক থেকে সর্দি এবং কাশি দেখা যায়। তাদের কণ্ঠ থেকে অপ্রীতির দুর্গন্ধ আসতে পারে।


4. সহ্য না করা: শিশুর মাথার অংশ, গলা এবং দেহে ব্যথা হতে পারে। এটি তাদের


এছাড়াও বেরিবেরি রোগের অন্যান্য লক্ষণগুলো হতে পারে:


5. মেজে পড়ার ব্যথা: শিশুর মাথা অথবা কানে ব্যথা হতে পারে, যা মেজে পড়ার লক্ষণ হিসেবে ধরা যায়।


6. পেটে ব্যথা ও বমিহণ: শিশুর পেটে ব্যথা হতে পারে এবং বমিহণের লক্ষণগুলো দেখা যায়।


7. স্বাভাবিক অতিস্তব্ধতা: শিশু অন্যান্য সময়ের তুলনায় অতিস্তব্ধ এবং নিরবধি হতে পারে।


8. পরিবারে অন্য সদস্যের সংক্রমণ: এক শিশু যদি বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত হয়, তবে অন্যান্য পরিবারের সদস্যরা এই রোগে আক্রান্ত হতে পারেন।


বেরিবেরি রোগের মূল কারণ হলো বেঙ্গকালে বেরিবেরি ব্যাকটেরিয়া উল্লেখযোগ্য বৃষ্টিপাতের মাধ্যমে সঞ্চালিত হওয়া। সংক্রমণ একজন আক্রান্ত ব্যক্তির সাথে নজরদারি হলে, বা সংক্রমিত পদার্থ স্পর্শ করলে এই রোগ সংক্র


মিত হতে পারে। এছাড়াও শিশুর পরিবারে বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত এক শিশুর উপস্থিতি, ভাল পরিষ্কার অবস্থা না থাকা বা শুচি প্রদানের অভাব হলে এই রোগ সহজেই ছড়াতে পারে।


সর্বমোটে বেরিবেরি রোগ ব্যাকটেরিয়া দ্বারা ছড়ায় এবং সাধারণত সংক্রমিত ব্যক্তির সাথে সরাসরি সংযোগ বা সংক্রমিত পদার্থ স্পর্শের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। সুস্থ্য পরিবারে সাবধানতা অবলম্বন করলে বেরিবেরি রোগের সংক্রমণ প্রতিরোধ করা সম্ভব। প্রতিরোধের জন্য শিশুকে পরিষ্কারভাবে ধুলোয়া হাত ধুয়ে দিতে হবে, স্বাস্থ্যকর খাবার ও পানি প্রদান করতে হবে, শিশুকে সময়মত টিকা প্রদান করতে হবে এবং বেরিবেরি রোগে আক্রান্ত শিশুদের অনুসরণ ও সময়মত চিকিৎসা করতে হবে।

Post a Comment (0)
Previous Post Next Post