গল্প - হ্যাকার যখন আন্ডারওয়ার্ল্ড কিং 👉
লেখক - আরজে
পর্বত - ১
আমি আছি হঠা মনে করতে ঘুমাচ্ছে বাসার ছাদ ফুটো হতে চলেছে। আমি ভীজে গেছি। নিজের মালিকানা রাইসা আপু দা তুলে আছে একটা বালি নিয়ে। আমার আর আলোচনা বাকি থাকবে না এটা রাইসা আপুর কাজ।
রাইসা আপু বাস্তবিক আমার চাচাতো বোন থেকে আমার এক ইয়ার, আমি আর আমার অনার্স দ্বিতীয় ইয়ারে রাইসা আপুরা তিন ইয়ারে। আমাদের বাসা থেকে রাইসা আদের যেতে যেতে প্রয় ১৫ মিনিট।
চরিত্রহক রায়সা আপুর পরিয়চ টা দিয়ে।
এই আপু তুমি আমার রুমে কেনে। যানোনা মিস রুমে ব্যবহার করতে পারতে হয়।
রাইসা - বাহহ রে সারজিবন তো এখানেই আমাকে আর এখানে অনুমতি দিতে আমার অনুমতি দেওয়া হসালি আমাকে।
তুমি কি সিদ্ধান্ত নিয়ে পারলামনা আবার বলো।
ওও কিছুনা এখন উঠবি আর এক বালি পানি নিয়ে আসবো।
আম্মু ওওও আম্মু এই ডাইনি লিগ্যাল আমার রুমে ব্যবহারে দিয়েছো কেন?
আমি ডাইনি তোকে আমি খাইছি।
আপু যখনি আমদর ওর্ক করবে ঠিক তখনই আম্মা বসলো।
আম্মু - কিরে চিল্লাইতেছিস কেন?
দেখোনা মা আমাকে সকাল সকাল এই ডাইনিটা আমাকে ভিজিয়ে দেবে?
রাইসা - ছোটমা আমি ওরে দুইবার ডেকে গছি বাট প্রতি উঠতেছি বলে আবার ঘুম বারিয়েছি। তাই পানি দিয়ে আমাদের ঘুম ভাঙ্গিয়েছি।
তাই বলে আমাকে ভিজিয়ে নিন এই সকাল। আম্মু তুমি কিছু বলতে না কেন?
আম্মা - অভ্রান্ত উদ্দেশ্যনা তোরা বড় হয়েছি সেই ছোটবেলার অভ্যাস এখোনো যায় না।
কি করে হবে আম্মা এই ডাইনি টাই যখন আমদকে নেটওয়ার্ক তখনই আমাকে চিবিয়ে আমার কথা।
আম্মু - অভ্র রাইসা তোর বড় সন্মান দিয়ে কথা বল।
পারবোনা সন্মান দিতে আমাকে স্বাভাবিক জালিয়ে মারে আবার তাকে সন্মান আমি পদরবোনা। আর ওকে বলে আর জানো আমার রুমে না ঢোকে। বালাই আমি ওয়াস রুমের দিকে দিকে আসলাম।
রাইসা - তোর কথা শুনতে আমার বয়েই গেছে। আমার যখন ইচ্ছা তখন রুমে আসবো আমার এই বাধা। বলে রাইসা আপু পানি আসলো।
আমি ওয়াসরুমে এসে গোসল করতেছি কারন আজ ভার্সিটি তে একটা ইম্পোটেন্ট মিটিং ডেকেছে প্রিন্সিপাল সার। একটু তাড়াতাড়ি ভার্সিটি তে যেতে হবে তাই একবারে গোসল করে বের হলাম। রুমে এসে একবারে রেডি হয়ে নিচে আসলাম খাবার খেতে।
এসে দেখি আব্বু আম্মু রাইসা টেবিলে বসে আছে। আমি যেয়ে বসেতেই আম্মু খাবার বেড়ে দিলো।
আব্বু - রাইসা তুই কখন আসছিস?
এইতো ছোট আব্বু কিছুসময় আগেই এসেছি।
কনো কাজ আছে নাকি, হঠাত করে আমাদের বাসায় আসলি।
একথা বলছো কেন আমিকি তোমাদের বাসায় আসতে পারবোনা নাকি।
আর এসব কি বলতেছিস তুই আমাদের বাসায় আসবি নাতো কে আসবে। এটা তো তোরই বাসা অনেকদিন আসিস না তাই জানতে চাইলাম।
আসলে পড়ালেখা নিয়ে একটু বিজি হয়ে পরেছিলাম তাই আসতে পারিনাই আজ ভাবলাম অভ্র এর সাথে কলেজে যাবো তাই আসলাম।
কিহহহ আমার ঠেকায় পরছে আমি তোরে কলেজে নিয়ে যেতে পারবো না।
রাইসা - দেখোনা ছোট আব্বু অভ্র কেমন করে কথা বলে।
আব্বু - অভ্র তুই কলেজে যাবার সময় রাইসাকেও নিয়ে যাবি।
আব্বু ও তুমি একা যেতে পারলে আমার সাথে কেন।
আর কোন কথা বলতে চাই না। এখন খাবার খাওয়া আমার অফিসে হচ্ছে।
আমি খাবার শেষ করে উপরে উপরে আসলাম। ভার্সিটি তে যাওয়ার জন্য ব্যাগটা নিয়ে বের হয়ে আসলাম।অনেক সময় ধরে বাইক নিয়ে বসে থাকতে বাট রাইসা আসতেছে না মধ্যখানে আমার ভার্সিদের হয়ে যাচ্ছে। রাগে আমার মাথা ফেটে যাচ্ছে বাইকে কয়েকবার দিতেই রাইসা বের হয়ে এলো।
কিরে কেউই কেন করলি আমারলেট হচ্ছে।
উল্টো লেট পথ। রায়সা পিছে বসলো। আমার কাধ ধরে বসলো।
আমি বাইক নিয়ে সোজা ভার্সিটি তে তুলে আসলাম।
রাইসা কে নামিয়ে দিয়ে আমি বাইক পার্কিং করে সোজা প্রিপাল সার এর রুমেলি আসলাম।
রুমে এসে মনের এই রুমে সদস্য আছে। সব ডিপার্ট এর স্টুডেন্ট রা এখানে আছে।
প্রিন্সিপাল সার্টিন বলতে শুরু কর। দিন দিন আমাদের ছাত্ররা মাদকাসক্ত হতে পেরেছে। এটা দিন দিন আমিই দিই তাই আমি সতর্কতা অবলম্বন করে জানো মাদককে বাঁচিয়ে দিয়ে তুমি নষ্ট হয়ে যাও।
প্রিপাল সারের রুম থেকে লোয়ার আসলাম। এটা আমি আগে জানতে চাইছি যে কেউ ভার্সিটিতে আমাদের মাদক পাচার করছে, এটা যে তাকে খুজে বের করতে নাই তাই চুপ চালাচ্ছে।
সজিব - অভ্র কি করবি আমরা তো মাদক এর সাথে জরিতো এখন খুজে পেলাম না।
ভালো শোন আজ অনেক ক্লাবে আসতে বলিশ। কিছু ডিসকাশন আছে।
সজিব - কাদের কথাও শুধু আমাদের কাছে আছে তাদের কাছে এ শহরগুলো আছে।
নাহ ভোর ডাকার প্রয়োজন নেই।
সজিব - আচ্ছা ঠিক আছে।
আজ আর সুবিধা না এখন চলতে চলতে যাবো।
সজিব - এখন সম্পূর্ণভাবে যে কি করবি তারচেয়ে বেশ চল ক্যান্টিন এ যে কফি আসি।
সাজিবের সাথে ক্যান্টিনে আসালাম। সজিব দুকাপ কফির দিতে দিতে। কিছুক্ষণ এর মধ্যে কফি পাঠালো আমরা কফি খাই। আমাদের পিছনে যে রাইসা তার বান্ধবীদের নিয়ে কফি খাচ্ছে জানতে জানাই।
মীম - রাইসা প্রেম ডেক অভ্র
রাইসা - কই অভ্র এখন তো আমাদের ক্লাসে কথা বলার জন্য এখানে কি করছে।
ফারিয়া - দোস্ত কব্য দেখতে চেয়ে অনেক কিউট হচ্ছে।
রায়সা - চুপপ কাব্যের দিকে নজর দিবিনা ওটা তোদের দুলাভাই অংশ।
ওরে বাবা এখন পর্যন্ত করব।
সময় হলে ঠিকই বলবো। হঠত একটা মেয়ে এসে আমার দাঁড়ালো।
মেয়েটি - আপনার সাথে আমার কিছু কথা আছে
এখানেই বলতে আপনি কোন প্রবলেম নেই।
নাহ এখানে না আমি আপনাকে একা কথা বলতে চাই।
ঠিক আছে আপনি যান আমি কফি শেষ করে আসতেছি।
কফি শেষ করে সজিবকে নিজের মেয়েটা কি বলে আসি। ক্যানাসের দিকে
মীম - রাইসা মেয়েটা কাব্য কে কি যানো বললো দেখ কাব্য সজিবকে একা রেখে কোতায় যানো যাচ্ছে।
রাইসা - তোরা থাক আমি কাব্যের পিছে পিছে যাই আগে দেখি কাব্য কোথায় যাচ্ছে।
চলবে,,,গল্প - হ্যাকার যখন আন্ডারওয়ার্ল্ড কিং পর্ব - ২ লেখক - RJ